বুধবার, ২৫ Jun ২০২৫, ০৮:২৫ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
কোন পণ্য বা সেবার জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করতে চান? আপনি যদি বিজ্ঞাপন তৈরি করতে আগ্রহী হন সুযোগ আছে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
এখন ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা মানবতার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে: তারেক রহমান ২০১৮ সালের নির্বাচন ◼️শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডিজেলের দাম কমলো লিটারে ২ টাকা, পেট্রল-অকটেনে ৩ টাকা জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী সংস্কারবিরোধী আমলাদের অপসারণে কর্মসূচি ঘোষণা বাজারে আসছে নতুন নোট, পাওয়া যাবে যেদিন থেকে ইশরাকের কর্মসূচি ৪৮ ঘণ্টা স্থগিত, ‘সরকারের অবস্থান’ দেখে সিদ্ধান্ত কোরবানির গরুর দাম কেমন এ বছর কুশুরা আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয় মার্কেট কমিটি ২০২৫

‘না’ ভোটের পক্ষে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকর্তারা

আরমান হোসেন খান,চীফ রিপোর্টারঃ
নতুন করে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রক্রিয়ায় ‘না ভোট’ বিধান চালুর প্রস্তাব দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির কর্মকর্তাদের দাবি, এই বিধান নাগরিকদের ক্ষমতায়নকে সমর্থন করবে এবং প্রকৃত নেতৃত্ব বাছাইয়ের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
ইসি কর্মকর্তারা নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কাছে একটি লিখিত প্রস্তাবনা পাঠিয়েছেন, যেখানে ‘না ভোট’ প্রদানের সুবিধার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। তাদের বক্তব্য, উন্নত গণতান্ত্রিক চর্চা প্রতিষ্ঠার জন্য ‘না ভোট’ এর বিধান জরুরি। প্রস্তাবনায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, যদি ‘না ভোট’ এর পরিমাণ সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়, তাহলে পুনঃনির্বাচনের ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হবে।
ইসি কর্মকর্তাদের মতে, ‘না ভোট’ বিধান কার্যকর হলে রাজনৈতিক দলের দায়িত্ববোধ বাড়বে এবং প্রার্থীদের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে, যার ফলে তারা তাদের নির্বাচনী প্রচারণা ও কাজের মান উন্নত করতে উৎসাহিত হবে। ভোটাররা যদি মনে করেন কোনো প্রার্থী যোগ্য নয়, তারা ‘না ভোট’ দিয়ে তাদের অসন্তুষ্টি প্রকাশ করতে পারবে। এই প্রক্রিয়া প্রার্থীদের দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানাবে এবং পরবর্তী নির্বাচনে তাদের কর্মকাণ্ডের মান বাড়ানোর জন্য চাপ তৈরি করবে।
বর্তমানে, ভোটারদের একটি প্রার্থী বাছাই করতে বাধ্য করা হয়, যা অনেক সময় তাদের জন্য একটি নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের রূপ নেয়। এতে প্রকৃত নেতৃত্ব নির্বাচনের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। ‘না ভোট’ বিধান চালু হলে ভোটাররা এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাবেন এবং প্রকৃত গণতান্ত্রিক চর্চার সুযোগ পাবেন।
নির্বাচন কমিশনের এই প্রস্তাব যদি বাস্তবায়িত হয়, তাহলে ভোটারদের জন্য একটি নতুন ধারার সূচনা হবে, যা তাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় আরও সক্রিয় অংশ নেয়া নিশ্চিত করবে এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে শক্তিশালী করবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত